ঋণ পরিশোধের দোয়া আরবি: আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঋণ থেকে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি আশ্রয় চাইতেন। কারণ ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির ঈমানহারা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ঋণের কারণে অনেকেই মিথ্যা এবং ওয়াদা খেলাপের গোনাহে লিপ্ত হয়। আজকে এই পোস্টে ঋণ পরিশোধের দোয়া আরবি, প্রিয়নবি যে কারণে ঋণমুক্তির দোয়া বেশি পড়তেন এবং কিভাবে ঋণ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হয় এ নিয়ে আজকের আর্টিকেল আলোচনা করব তাহলে চলুন শুরু করা যাক:
দেখুন নামাজের সময় হয়েছে কি না নামাজ পড়ুন।
আমরা অনেকেই বিভিন্ন সময়ে ঋণগ্রস্ত হই। এই ঋণ সত্যিই কারো জীবনে সুখের খবর নয়। আর তাই জীবনে সবসময় ঋণমুক্ত থাকা উচিত। ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য হাদিস শরীফে দুটি বিশেষ ও কার্যকর দোয়া বর্ণিত হয়েছে।
ঋণ পরিশোধ সম্পর্কে কি মহান উপদেশ! নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই সর্বোত্তম; যে ঋণ ভালোভাবে শোধ করে।’ ঋণ পরিশোধে যেন কেউ দেরি না করে, নবীজি বলেন, ‘যে ঋণ পরিশোধ করে না তারা কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু কেউ যদি ঋণ পরিশোধে অক্ষম হয় তাহলে তার কী করা উচিত?
ঋণ থেকে মুক্তির বিষয়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পেরেশানি ও আশ্রয় প্রার্থনা দেখে এক ব্যক্তি তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি ঋণ থেকে খুব বেশি আশ্রয় প্রার্থনা করেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন-
ঋণ পরিশোধের দোয়া আরবি
দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া : হজরত আবু সাইদ খুদরি রা: থেকে বর্ণিতÑ আল্লাহর রাসূল সা: বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ওই দোয়াটি সকাল-সন্ধ্যা পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা তার সমস্ত ঋণ ও দুশ্চিন্তা দূর করে দেবেন।’ দোয়াটি হলোÑ উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি, ওয়াল হুজনি, ওয়া-আউজুবিকা মিনাল আজজি, ওয়াল কাছালি, ওয়া-আউজুুবিকা মিনাল বুখলি, ওয়াল জুবনি, ওয়া-আউজুবিকা মিন গালাবাতিদ দাইনি, ওয়া-কাহরির রিজাল।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে, আরো আশ্রয় নিচ্ছি অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, আরো আশ্রয় নিচ্ছি কৃপণতা ও কাপুরুষতা থেকে আরো আশ্রয় নিচ্ছি ঋণের প্রবলতা ও মানুষের চাপপ্রয়োগ থেকে।’ (সুনানে আবু দাউদ : ১৫৫৫)।
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঋণগ্রস্ত থেকে বাঁচতে সব সময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে এভাবে-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْكَسَلِ، وَالْهَرَمِ والْمَأثَمِ وَ الْمَغْرَمِ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল কাসালি ওয়াল হারামি ওয়াল মা’ছামি ওয়াল মাগরাম।’ (মুসলিম)
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি অলসতা, অধিক বার্ধক্য, গোনাহ এবং ঋণ থেকে।’
আরো পড়ুন :- আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতুল ফেরদাউস । আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাদানি আরবি । জাহান্নাম থেকে আশ্রয় এবং জান্নাত চাওয়ার দোআ
দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া
অভাব ও অস্থিরতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। তবে অভাবী মানুষের সংখ্যা কম হলেও মানুষের মধ্যে নানা ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। সেই সাথে মানুষ একে অপরের কাছ থেকে বিভিন্ন কারণে, জীবনের বিভিন্ন প্রয়োজনে ঋণ নেয়। তাই এই বিষয়গুলো একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দারিদ্র্য, অস্থিরতা এবং ঋণ পরিশোধের জন্য প্রার্থনা মহানবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর হাদীসের বিশাল সংগ্রহ থেকে উল্লেখ করা হয়েছে।
দ্রুত ঋণ আদায় করতে বা ঋণমুক্ত হতে সক্ষম হওয়ার জন্য রাসুল (সা.) কিছু আমল ও দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি ঋণ হতে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে অত্যধিক আশ্রয় প্রার্থনা করতেন।
একবার ঋণ থেকে রক্ষা পেতে প্রার্থনারত অবস্থায় এক ব্যক্তি তাকে দেখে বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আপনি ঋণ থেকে খুব বেশি বেশি আশ্রয় প্রার্থনা করে থাকেন!’ নবি (সা.) বলেন- ‘মানুষ ঋণী হলে, কথা বলতে গিয়ে মিথ্যা বলে এবং অঙ্গীকার করলে, রক্ষা করে না। ’ (বোখারি, হাদিস নং : ২৩৯৭)
اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكِ عَمَّنْ سِوَاكَ
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মাকফিনী বিহালা-লিকা ‘আন হারা-মিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা ‘আম্মান সিওয়া-ক।
বাংলা অর্থ:‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট কর। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী করো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে স্বচ্ছলতা দান কর। ’
হাদিসে এসেছে, একবার হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুর কাছে এক ব্যক্তি তার ঋণ পরিশোধের জন্য কিছু সাহায্য চায়। এ সময় আলী রাদিআল্লাহু আনহু তাকে বলেন, আমি কি তোমাকে কয়েকটি শব্দ শিক্ষা দেব, যা আমাকে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিক্ষা দিয়েছেন? যদি তুমি এটা পাঠ করো, তাহলে আল্লাহই তোমার ঋণমুক্তির ব্যাপারে দায়িত্ব নেবেন, যদি তোমার ঋণ পর্বত সমানও হয়।
এরপর হযরত আলী রাদিআল্লাহু আনহু ওই ব্যক্তিকে উপরের দোয়া পড়তে বলেছিলেন। -তিরমিজি শরীফ, হাদিস নং ৩৫৬৩।
আর একটি দোয়ার কথা হাদিসে এসেছে,
হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিআল্লাহু আনহু বলেন, একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা।
রসুল তাকে বললেন, আবু উমামা! ব্যাপার কী, নামাজের সময় ছাড়াও তোমাকে মসজিদে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে?
আবু উমামা বললেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! অনেক ঋণ এবং দুনিয়ার চিন্তা আমাকে গ্রাস করে রেখেছে। তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, আমি কি তোমাকে এমন কিছু কালিমা শিখিয়ে দেব, যেগুলো বললে আল্লাহ তায়ালা তোমার চিন্তাকে দূর করে দেবেন এবং তোমার ঋণগুলো আদায় করে দেবেন।
তিনি বলেন, জি হ্যাঁ ইয়া রসুলাল্লাহ! অবশ্যই বলুন, তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে নিম্নের দোয়াটি শিখিয়ে দেন এবং তা সকাল সন্ধ্যায় পড়তে বলেন।
আবু উমামা বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এ দোয়াটি পড়তে লাগলাম ফলে আল্লাহ তায়ালা আমার চিন্তা দূর করে দিলেন এবং আমার ঋণগুলোও আদায় করে দিলেন।
দোয়াটি হলো–
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
বাংলা উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘উযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-‘আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন দ্বালা‘য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজা-ল।
বাংলা অর্থ:‘হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুঃশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে। – সহিহ বুখারি, হাদিস নং ২৮৯৩।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ঋণমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। (আমিন )
আরো পড়ুন :- আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতুল ফেরদাউস । আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাদানি আরবি । জাহান্নাম থেকে আশ্রয় এবং জান্নাত চাওয়ার দোআ । কৃপণতার ব্যাপারে আমল
ঋণমুক্তির নিয়তে সকাল–সন্ধ্যা আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা। ঋণমুক্ত হওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো। তবেই মহান আল্লাহ ওই বান্দাকে ঋণ থেকে মুক্ত করবেন ইনশআল্লাহ।
শুধু তা-ই নয়, নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব সময় ভয়-চিন্তা-পেরেশানির পাশাপাশি ঋণ থেকে মুক্তি চাইতেন। তাই যারা ঋণগ্রস্ত; তাদের জন্য ঋণমুক্তিতে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিয়মিত আমলের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া জরুরি। হাদিসে এসেছে-
হজরত আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন অবতরণ করতেন, তখন প্রায়ই তাকে এই দোয়া পড়তে শুনতাম-
اللَّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি ওয়াল আঝযি ওয়াল কাসালি ওয়াল বুখলি ওয়াল ঝুবনি ওয়া দালায়িদ-দাইনি ওয়া গালাবাতির-রিঝালি।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে আশ্রয় চাই; অক্ষমতা ও অলসতা থেকে আশ্রয় চাই; কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে আশ্রয় চাই; ঋণভার ও লোকজনের প্রাধান্য থেকে আপনার কাছে মুক্তি চাই।’ (বুখারি)
বিশেষ করে দ্বিতীয় দোয়াটি ঋণ পরিশোধের নিয়ত ও প্রচেষ্টার পাশাপাশি নামাজের দুই সেজদার মাঝে বসে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি করা। বিশুদ্ধ নিয়তে আল্লাহর কাছে ঋণমুক্তির আশ্রয় কামনা করলে মহান আল্লাহ ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের তা থেকে মুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ।
সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, ঋণ পরিশোধে বিশুদ্ধ নিয়ত ও সর্বোচ্চ চেষ্টা করার পাশাপাশি সকাল-সন্ধ্যা এবং প্রত্যেক নামাজের দুই সেজদার মাঝে উল্লেখিত দোয়াগুলো পড়া। আল্লাহর কাছে ঋণের বোঝা থেকে মুক্ত হওয়ার তাওফিক কামনা করা।
কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল
সাধারণত একজন কোটিপতি হওয়ার কোরানের কাজ বলতে আপনি আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ হওয়ার জন্য আপনার জীবদ্দশায় যে দোয়া করবেন তা বোঝায়। শুধু এই দোয়াগুলো করলেই যে আপনি কোটিপতি হয়ে যাবেন তা নয় কারণ আমরা যারা বিশ্বাসী সাধারণত এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ নেই।
তারা দুনিয়াতে অর্থ উপার্জনের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে না, তারা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে যে তারা দুনিয়াতে অর্থ উপার্জন করবে। তবে যারা খুব খারাপ আর্থিক অবস্থার মধ্যে আছেন এবং এই জীবনে অনেক কষ্ট করছেন তারা চাইলে আর্থিক সচ্ছলতার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে পারেন। একটি বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে আপনি যদি একজন বিশ্বাসী এবং আল্লাহর প্রিয় বান্দা হন তবে আপনি যে কোনও দোয়ার মাধ্যমে যে কোনও সময় আল্লাহর কাছে আর্থিক সমৃদ্ধি চাইতে পারেন।
এবং যতটা পারেন দান করুন। সময়মত দান করুন যাতে আপনি সামান্য দান করতে পারেন এবং অনেক সওয়াব পেতে পারেন। পুরো রমজান মাস আপনি আপনার দানের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
শেষ কথা
প্রিয় দর্শক বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমরা ঋণ পরিশোধের দোয়া আরবি, দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া, কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল, কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল, ঋণ পরিশোধের সময়ও দোয়া করা নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটা বুঝতে আপনাদের কোন অসুবিধা হবে না এবং আপনারাও উপকৃত হয়েছে। এই সম্বন্ধে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টে করুন। শীঘ্রই আপনার কমেন্ট মূল্যায়ন করা হবে ইনশাল্লাহ।
আরো পড়ুন :- আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতুল ফেরদাউস । আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাদানি আরবি । জাহান্নাম থেকে আশ্রয় এবং জান্নাত চাওয়ার দোআ । কৃপণতার ব্যাপারে আমল
Tag: ঋণ পরিশোধের দোয়া আরবি, দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া, কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল, কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল, ঋণ পরিশোধের সময়ও দোয়া করা, rin porishoder doya arbi, biborun.com