সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়ার তালিকা

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়ার তালিকা জানতে পাঠকদের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক কৌতূহল। কারন, আজকাল রেল ভ্রমণ অপছন্দের লোক খুঁজে পাওয়া প্রায় দুষ্কর। রেল ভ্রমণ বেশিরভাগ মানুষের পছন্দ। কারণ ট্রেনে যাতায়াত বেশি নিরাপদ ও আরামদায়ক। বাংলার চারপাশের সুন্দর প্রকৃতি দেখতে ও অনুভব করতে ভ্রমণ করা যায়। যারা সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমণের সময়সূচী খুঁজছেন, বা সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন সম্পর্কে জানতে চান, আমাদের আজকের নিবন্ধটি তাদের জন্য।

তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে এবং সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতর্কতা নিয়ে আলোচনা করব। যাতে আপনি আপনার সঠিক সময় বজায় রাখে আপনার গন্তব্য স্তানে রওনা দিতে পারেন। তাই আরও বিস্তারিত জানতে সম্পুন্ন আর্টিকেল পড়ুন:

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতর্কতা, simanto Express Train Somoy suci , biborun.com

সীমান্ত এক্সপ্রেস

সীমান্ত এক্সপ্রেস (ট্রেন নং 747/748) বাংলাদেশ রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত একটি আন্তঃনগর ট্রেন। খুলনা ও চিলাহাটির মধ্যে ট্রেন চলাচল করে। সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে 865টি আসন (রাত্রি), 23টি শো সিট (বার্থ) এবং 80টি চেয়ার ছাড়াও রয়েছে। এবং ফোন বা ল্যাপটপ চার্জ করার জন্য পর্যাপ্ত চার্জিং পোর্ট রয়েছে, প্রতিটি সিটে দুটি। রাতে চলার কারণে ট্রেনটি নাইট কিং নামে পরিচিত।

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়ার তালিকা ২০২৪

সীমান্ত এক্সপ্রেস একটি রাতের ট্রেন, এই ট্রেনটি প্রতি রাতে চলে তাই সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণ পশ্চিমবঙ্গে ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয়। প্রতিদিন অসংখ্য যাত্রী চিলাহাটি থেকে খুলনা রুটে যাতায়াত করে।

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে খুলনার উদ্দেশে সন্ধ্যা ৬:৪৫ মিনিটে ছেড়ে যায় এবং ভোর ৪টা ৪৫ মিনিটে খুলনায় পৌঁছায়। অন্যদিকে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি খুলনা থেকে রাত ৯.১৫ মিনিটে শুরু হয়ে চিলাহাটি পৌঁছায় সকাল ৬.৪৫ মিনিটে। যাত্রায় 9 ঘন্টা 30 মিনিট সময় লাগে।

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন সপ্তাহে একদিন ছুটি থাকে। সীমান্ত এক্সপ্রেস প্রতি সোমবার বন্ধ থাকে। আজ এই ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি।

নিচে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী দেয়া হলোঃ

ট্রেনের নাম ছাড়ার সময় পৌঁছানোর সময় ছুটির দিন
সীমান্ত এক্সপ্রেস (৭৪৮) চিলাহাটি হতে ছাড়ে 06:45 PM খুলনা পৌঁছায় 04:20 AM সোমবার
সীমান্ত এক্সপ্রেস (৭৪৭) খুলনা হতে ছাড়ে 09:15 PM চিলাহাটি পৌঁছায় 06:45 AM সোমবার

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে

নিরাপদ ভ্রমণের জন্য বিরতি স্টেশনের সময়সূচি জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্টেশন বিরতি সময়সূচী জানলে ভ্রমণ আনন্দদায়ক হয়ে উঠে। সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটির ৪৪৬ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে ১৭ টি স্টেশনে বিরতি রাখেন। নিচে স্টেশন বিরতি সময়সূচী দেওয়া হল।

  • দৌলতপুর
  • নওয়াপাড়া
  • যশোর রেলওয়ে স্টেশন
  • কোটচাঁদপুর
  • দর্শনা হল্ট
  • চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন
  • আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন
  • পোড়াদহ জংশন
  • ভেড়ামারা
  • ঈশ্বরদী জংশন
  • নাটোর
  • সান্তাহার জংশন
  • আক্কেলপুর
  • জয়পুরহাট
  • বিরামপুর
  • ফুলবাড়ী
  • পার্বতীপুর জংশন
  • সৈয়দপুর
  • নীলফামারী
  • ডোমার

সীমান্ত এক্সপ্রেস চিলাহাটি থেকে খুলনা পর্যন্ত উভয় দিকেই এই রেলস্টেশনে ট্রেন থামে।

আরো পড়ুন :-জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ঢাকা টু সিলেট ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া তালিকা ২০২৪

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের বিরতি স্টেশন  সময়সূচী

বিরতি স্টেশন নাম খুলনা থেকে (৭৪৭) চিলাহাটি থেকে (৭৪৮)
যশোর ২২ঃ২০ ০২ঃ৫১
কোট চাঁদপুর ২২ঃ৫৯ ০২ঃ১০
দর্শনা হল্ট ২৩ঃ২৬ ০১ঃ৪৩
চুয়াডাঙ্গা ২৩ঃ৫৩ ০১ঃ২১
পোড়াদহ ০০ঃ৩১ ০০ঃ৪৭
ভেড়ামারা ০০;৫২ ০০ঃ২৬
ঈশ্বরদী ০১ঃ২০ ২৩ঃ৪৫
নাটোর ০১ঃ৫৫ ২৩ঃ০০
সান্তাহার ০২ঃ৫০ ২২ঃ১৫
আক্কেলপুর ০৩ঃ১৫ ২১ঃ৫৩
জয়পুরহাট ০৩ঃ৩১ ২১ঃ৩৫
বিরামপুর ০৪ঃ০৩ ২১ঃ০২
ফুলবাড়ি ০৪ঃ১৭ ২০;৪৮
পার্বতীপুর ০৪ঃ৪৫ ২০ঃ১০
সৈয়দপুর ০৫ঃ১৫ ১৯ঃ৪১
নীলফামারী ০৫ঃ৩৭ ১৯ঃ১৯
ডোমার ০৫ঃ৫৩ ১৯ঃ০২

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতর্কতা, simanto Express Train Somoy suci , biborun.com

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা

বর্ডার এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমণের দূরত্ব ৪৪৬ কিমি। ট্রেনের টিকিটের দাম নির্ভর করে দূরত্বের উপর। বর্ডার এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট খুব একটা দামি নয়। তবে আপনি যদি ভাল মানের আসনে আরামদায়ক ভ্রমণ করতে চান তবে আপনি সেই ভিত্তিতে টিকিট কিনতে পারেন। সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে চারটি আসন রয়েছে। আলংকারিক চেয়ার, কুশন, এসি সিট এবং এসি বার্থ। টিকিটের মূল্য নীচে দেওয়া আছে, আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী আসন নির্বাচন করুন।

আসন বিভাগ টিকেটের মূল্য (১৫% ভ্যাট)
শোভন চেয়ার ১৭০ টাকা
স্নিগ্ধা ৯৬৬ টাকা
এসি সিট ৫৬৪ টাকা
এসি বার্থ ৮২৩ টাকা

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতর্কতা, simanto Express Train Somoy suci , biborun.com

আরো পড়ুন :- ঢাকা টু বগুড়া ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া তালিকা ২০২৪

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কেনার জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে অনলাইনে টিকিট কেনা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:

ধাপ : রেজিস্ট্রেশন করা

প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (e-ticketing) বা মোবাইল অ্যাপ (Rail Sheba) এ রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

  1. ওয়েবসাইট: Bangladesh Railway E-Ticketing Service
  2. মোবাইল অ্যাপ: Rail Sheba (Google Play Store বা Apple App Store থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন)

ধাপ : লগইন করা

রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার পরে আপনার তৈরি করা ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।

ধাপ : টিকিট সন্ধান করা

লগইন করার পরে “Book Ticket” বা “টিকিট বুকিং” অপশনে ক্লিক করুন এবং আপনি যে তারিখে যাত্রা করতে চান তা নির্বাচন করুন।

ধাপ : ট্রেন নির্বাচন করা

যাত্রার তারিখ ও গন্তব্য নির্বাচন করার পরে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি নির্বাচন করুন। এরপর আপনি কতজন যাত্রী যাবেন এবং কোন শ্রেণীতে যেতে চান তা নির্বাচন করতে হবে।

ধাপ : যাত্রী তথ্য প্রদান করা

যাত্রীদের নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, বয়স, লিঙ্গ ইত্যাদি তথ্য প্রদান করুন।

ধাপ : পেমেন্ট করা

টিকিটের মূল্য পরিশোধ করার জন্য বিভিন্ন পেমেন্ট অপশন থাকবে, যেমন ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ, নগদ), ইন্টারনেট ব্যাংকিং ইত্যাদি। আপনার পছন্দমত পেমেন্ট পদ্ধতি নির্বাচন করে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।

ধাপ : টিকিট ডাউনলোড করা

পেমেন্ট সফল হলে আপনি একটি ইলেকট্রনিক টিকিট (E-Ticket) পাবেন, যা আপনি ডাউনলোড করতে এবং প্রিন্ট করতে পারবেন।

ধাপ : যাত্রার সময় টিকিট সাথে রাখা

যাত্রার সময় প্রিন্ট করা টিকিট এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সাথে রাখা আবশ্যক।

আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য উপকারী হবে। যাত্রা শুভ হোক!

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতকতা

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমণে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত যাতে আপনার যাত্রা নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হলো:

যাত্রার পূর্বে:

  1. পরিচয়পত্র: প্রয়োজনীয় সকল পরিচয়পত্র (পাসপোর্ট, ভিসা, ইত্যাদি) সঙ্গে রাখুন এবং একাধিক কপি তৈরি করুন।
  2. টিকিট পরীক্ষা: অনলাইন বা মুদ্রিত টিকিটের সঠিকতা পরীক্ষা করুন।
  3. সঠিক সময়ে পৌঁছান: সময়মতো রেলস্টেশনে পৌঁছান যাতে সকল আনুষ্ঠানিকতা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়।

যাত্রার সময়:

  1. ব্যাগেজ নিরাপত্তা: আপনার সমস্ত ব্যাগ এবং মূল্যবান সামগ্রী সবসময় আপনার কাছে রাখুন এবং সেগুলি সুরক্ষিত রাখুন।
  2. পরিচয়পত্র হাতের কাছে রাখুন: যাত্রাপথে নিয়মিত পরিচয়পত্র পরীক্ষা হতে পারে, তাই এগুলি সহজে পাওয়া যায় এমন স্থানে রাখুন।
  3. স্বাস্থ্য সতর্কতা: পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং নিজস্ব স্বাস্থ্যকর খাবার সঙ্গে রাখুন। প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সঙ্গে রাখুন।
  4. যোগাযোগ: যাত্রার সময় আপনার পরিবারের বা বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং তাদের আপনার অবস্থান সম্পর্কে অবহিত রাখুন।
  5. ভিড় এড়ানো: অতিরিক্ত ভিড় এড়িয়ে চলুন এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
  6. নির্দেশনা মেনে চলুন: ট্রেনের ক্রু এবং নিরাপত্তা কর্মীদের নির্দেশনা মেনে চলুন।

গন্তব্যে পৌঁছানোর পরে:

  1. সকল সামগ্রী সংগ্রহ করুন: ট্রেন থেকে নামার আগে আপনার সমস্ত সামগ্রী সংগ্রহ করুন।
  2. নতুন গন্তব্যে সতর্কতা: নতুন স্থানে পৌঁছে স্থানীয় নিয়ম এবং নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

এই পরামর্শগুলো মেনে চললে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের মাধ্যমে আপনার যাত্রা আরও নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক হবে।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

  • সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে কি ফোন বা ল্যাপটপ চার্জ দেয়া যায় ?
  • হ্যাঁ, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোন চার্জ করা যাবে। চার্জ করার জন্য, প্রতিটি সিটে দুটি পোর্ট চার্জার রয়েছে।
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন কবে
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন সোমবার।
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস চিলাহাটি থেকে কখন ছাড়ে ?
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস চিলাহাটি থেকে সন্ধ্যা ৬:৪৫ মিনিটে ছেড়ে যায় এবং খুলনায় পৌঁছায় ভোর ৪টা ২০ মিনিটে।
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস খুলনা থেকে কখন ছাড়ে ?
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস খুলনা থেকে ছাড়ে রাত ৯টা ১৫ মিনিটে এবং চিলাহাটিতে পৌঁছায় ভোর ৬টা ৪৫ মিনিটে।
  • খুলনা থেকে চিলাহাটি পৌঁছাতে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে কতক্ষন লাগে ?
  • খুলনা থেকে চিলাহাটি পৌঁছাতে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে সময় লাগে মোটে ৯ ঘন্টা ৩০ মিনিট।
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া কত ?
  • সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে জনপ্রতি ভাড়া শোভন চেয়ারের জন্য 465 টাকা, স্নিগ্ধা চেয়ারের জন্য 892 টাকা, এসি বার্থ চেয়ারের জন্য 1599 টাকা এবং এফ বার্থের জন্য 1070 টাকা।
শেষ কথা

প্রিয় দর্শক বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে এবং সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতর্কতা নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটা বুঝতে আপনাদের কোন অসুবিধা হয়নি এবং আপনারা উপকৃত হয়েছে। এই সম্বন্ধে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টে করুন। শীঘ্রই আপনার কমেন্ট মূল্যায়ন করা হবে ইনশাল্লাহ।

আরো পড়ুন :-জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ঢাকা টু সিলেট ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া তালিকা ২০২৪

Tag: সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়ম, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন কোথায় কোথায় থামে, সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন ভ্রমনে কিছু সতর্কতা, simanto Express Train Somoy suci , biborun.com

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top