আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভাল আছেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা আমাশয় রোগের ঔষধ কোনটি, সাদা আমাশয় রোগের ঔষধের নাম, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক খাওয়া নিয়ম, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক এর দাম কত, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক অতিরিক্ত খেলে কি হয় এবং আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক সেবনে কিছু সর্তকতা নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি মনোযোগ সহ পরলে আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। চলুন তাহলে শুরু করা যাক:*
আমাশয়
আমাশয় মানুষের অন্ত্রের একটি সংক্রামক রোগ। সাধারণত Entamoeba histolytica (Entamoeba histolytica) বা Shigella (Shigella) গণের ব্যাকটেরিয়া মানবদেহের পরিপাকতন্ত্রকে সংক্রমিত করলে এ রোগ হয়। অন্ত্রের প্রভাবিত অংশে প্রদাহ দেখা দেয়, যার ফলে পেটে ব্যথা হয় এবং শ্লেষ্মা এবং রক্তের সাথে আলগা মল হয়। আমাশয় হল পেটে ঢেঁকুর তোলা এবং মলের মধ্যে শ্লেষ্মা সহ পাতলা শ্লেষ্মা বা রক্ত যাওয়া।
সংক্রামিত ব্যক্তির মল দ্বারা খাদ্য বা জল দূষিত হলে আমাশয় ছড়িয়ে পড়ে। এটি প্রায়ই ঘটে যখন সংক্রামিত লোকেরা তাদের হাত না ধোয়। শিগেলা নামক রড আকৃতির ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট আমাশয়কে শিগেলোসিস বলে। এই ধরনের আমাশয় মৃদু প্রকৃতির হতে পারে বা এটি হঠাৎ, গুরুতর এবং প্রাণঘাতী রূপ নিতে পারে।
আমাশয়ের কারণে শরীর তরল হারায় এবং পানিশূন্য হয়ে পড়ে। পরবর্তী পর্যায়ে দীর্ঘস্থায়ী কোলন আলসার বা ঘা (আলসার) হতে পারে। চিকিত্সা হল অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক), তরল প্রতিস্থাপন এবং কখনও কখনও রক্ত সঞ্চালন। এককোষী বা অ্যামিবিক আমাশয় এন্টামোয়েবা হিস্টোলাইটিকা নামক একটি অণুজীবের কারণে হয়ে থাকে। অ্যামিবিক আমাশয় দুটি রূপ নিতে পারে। একটি ফর্ম কলামার ব্যাকটেরিয়াল ডিসেনট্রির মতো, অন্যটি দীর্ঘস্থায়ী এবং বিরতিহীন (অন্তরন্ত) এবং কোলনে ক্ষত সৃষ্টি করে। এই ধরনের আমাশয় অ্যামিবিক ওষুধ দিয়ে চিকিত্সা করা হয়।
আমাশয় প্রকারভেদ
আমাশয় দুই ধরনের হয়ে থাকে: অ্যামিবাঘটিত আমাশয় এবং দণ্ড-ব্যাকটেরিয়াঘটিত (ব্যাসিলারি) আমাশয়। এদের সংক্রমণের কারণ ভিন্ন, রোগের লক্ষণ ভিন্ন এবং চিকিৎসাও ভিন্ন।
এর প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি কি কি ?
আমাশয় বেশিরভাগই অস্বাস্থ্যকর বা অপরিচ্ছন্ন পরিবেশের জন্য হয়ে থাকে, বিশেষকরে ভারতের গ্রামাঞ্চলে এবং শহুরে ভারতের বস্তি এলাকাগুলিতে। মাঝে মাঝে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং জলের মতো মল বা পায়খানা দ্বারা এই রোগটি বোঝা যায়। যে উপসর্গগুলি একজন মানুষ সাধারণভাবে অনুভব করতে পারেন সেগুলি হল
- জলের মতো অথবা পাতলা মল বা পায়খানা
- মলে বা পায়খানাতে আম এবং রক্ত দেখা দেওয়া
- মল বা পায়খানা করার সময় ব্যথা অনুভব করা
- জ্বর
- বমি বমি ভাব
- বার বার মল ত্যাগ বা পায়খানা করতে যাওয়া
আমাশয়কে প্রায় সময়েই ডায়রিয়ার সঙ্গে ভুল বোঝা বা গুলিয়ে ফেলা হয়। তবে, পরবর্তীটি কোনো সংক্রামক বস্তু থেকে ছেড়ে দেওয়া বিষাক্ত পদার্থ থেকে হয়, এবং যদিও রোগী উভয় রোগের ক্ষেত্রেই পাতলা মল ত্যাগ করেন, ডায়রিয়ার ক্ষেত্রে তার মধ্যে আম বা রক্ত থাকে না।
যদি এই রোগের চিকিৎসা না করা হয় তাহলে কোলনগত ছিদ্রে আলসার সৃষ্টি করে যা কিছু ক্ষেত্রে মলাশয়ে দেখা দিতে পারে।
এটির প্রধান কারণগুনি কি কি ?
জীবাণু ধারণকারী গাদ পদার্থের সংক্রামিত কলুষিত জল পান বা খাবার খাওয়ার কারণে এই রোগটি হয়। সংক্রমণের ধরনের উপর নির্ভর করে, আমাশয় দুই ধরনের হতে পারে:
- ব্যাকটেরিয়াগত আমাশয় এটি ই কোলাই বা চারটি আলাদা প্রজাতির শিগেলা
- ব্যাকটেরিয়া থেকে হতে পারে
- অ্যামেবিক (জীবাণুঘটিত) আমাশয় এটি প্রটোজোয়ান ই হিস্টোলিটিকা থেকে হয় (আরো পড়ুন: অ্যামিবায়াসিস চিকিৎসা)
- দুটি ধরণের রোগের ক্ষেত্রেই, সংক্রমণটি হুড়ায়
- সংক্রামিত জল পান করলে
- খাওয়ার আগে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা না মেনে চললে
- সংক্রামিত খাবার খেলে
- একটি সংক্রামিত ব্যক্তির সঙ্গে মৌখিক বা পায়ুজনিত যৌন সঙ্গম করলে
- এটি কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?
- কিছু সাধারণ ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়, যেমন
- মল পরীক্ষা এবং তার মাইক্রোবিয়াল কালচার
- ইমিউনোক্রমাটোগ্রাফিক ডিপস্টিক পদ্ধতির মাধ্যমে
- যদি মলের সাথে রক্ত পরতে থাকে তাহলে এন্ডোস্কপির মাধ্যমে
- ভারতে মে মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বর্ষাকালের সময় এটি মহামারীর আকার
- ধারণ করে তাই ডাব্লিউএইচও (WHO) আমাশয়ের চিকিৎসা করার জন্য পরিষ্কার নির্দেশাবলী দিয়ে দিয়েছে:
- জল এবং ইলেকট্রোলাইটের ক্ষতির পুনরুদন তৈরি করা
- ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা
- প্রটোজোয়া সংক্রমণ এড়াতে এন্টিপ্রোটোজোয়ালস দিতে হবে
সাধারণত, 5-৪ দিনের চিকিৎসা, উপসর্গগুলি নিয়ন্ত্রণ করাতে যথেষ্ট হওয়া উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই বহুদিন ধরে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে তা ওষুধের কার্যক্ষমতাকে কমিয়ে দিতে পারে। ওষুধগুলি কম দামি এবং চিকিৎসাও বেদনাদায়ক নয়। কিছু নিজস্ব যত্ন এবং প্রতিরোধমূলক পরামর্শ আবার এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনাকে এড়াতে সাহায্য করতে পারে:
- সুস্থ খাওয়ার অভ্যাস মেনে চলুন
- খাওয়ার আগে হাত খুন
- খোলা জায়গায় মলত্যাগ করা এড়িয়ে চলুন
- ফুটন্ত এবং ঠান্ডা জল পান করুন
সর্বশেষে বলা যায়, আমাশয়, যদিও সাধারণভাবে ঘটে যাওয়া রোগ, যা স্বাস্থ্যকর জীবনধারা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং সঠিক ওষুধের দ্বারা প্রতিরোধ বা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
আমাশয় রোগের ঔষধ কোনটি
আমাশয় বা আমাশা (Dysentery) রোগের চিকিৎসায় সাধারণত নিম্নলিখিত ঔষধগুলি ব্যবহার করা হয়:
- এন্টিবায়োটিকস:
- মেট্রোনিডাজল (Metronidazole): আমিবিক আমাশয় এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
- সিপ্রোফ্লোক্সাসিন (Ciprofloxacin): ব্যাকটেরিয়াল আমাশয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- অ্যাজিথ্রোমাইসিন (Azithromycin): ব্যাকটেরিয়াল আমাশয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এন্টিপারাসিটিকস:
- আইওডোকুইনল (Iodoquinol): আমিবিক আমাশয় এর দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- ওআরএস (ORS):
- পানির ঘাটতি পূরণ এবং শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট সমতা রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- প্রোবায়োটিকস:
- প্রোবায়োটিকস গুলি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।
চিকিৎসা শুরু করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা আপনার নির্দিষ্ট উপসর্গ এবং রোগের ধরনের উপর ভিত্তি করে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করতে পারবেন।
আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক
আমাশয় রোগের জন্য সাধারণত ব্যবহৃত কিছু এন্টিবায়োটিক হলো:
- মেট্রোনিডাজল (Metronidazole): এটি বেশিরভাগ আমাশয় রোগের ক্ষেত্রে প্রথম সারির এন্টিবায়োটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
- টিনিডাজল (Tinidazole): এটি মেট্রোনিডাজলের একটি বিকল্প যা অনেক ক্ষেত্রে কার্যকর।
- নিটাজোক্সানাইড (Nitazoxanide): এটি ক্রিপ্টোস্পোরিডিয়াম এবং অন্যান্য পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট আমাশয়ের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- প্যারোমোমাইসিন (Paromomycin): এটি অন্ত্রের ভেতরের পরজীবীদের নির্মূল করতে ব্যবহৃত হয়।
- ইডিক্সানিড (Idixanide): এটি বিভিন্ন ধরনের পরজীবী সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
তবে, আমাশয় রোগের চিকিৎসা করার আগে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার রোগীর নির্দিষ্ট লক্ষণ, সংক্রমণের ধরন এবং রোগের তীব্রতা অনুযায়ী সঠিক এন্টিবায়োটিক এবং ডোজ নির্ধারণ করতে পারবেন।
আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক খাওয়া নিয়ম
আমাশয় রোগের জন্য এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের নিয়ম নিচে দেওয়া হলো:
- ডাক্তারের পরামর্শ নিন: রোগের সঠিক নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- ডোজ ও সময়সূচি:
- মেট্রোনিডাজল (Metronidazole): সাধারণত দিনে তিনবার ৫০০-৭৫০ মি.গ্রা. খাওয়া হয়, ৫-১০ দিন পর্যন্ত।
- টিনিডাজল (Tinidazole): সাধারণত একদিনে ২ গ্রাম একবারে খাওয়া হয়, প্রয়োজনে ২-৩ দিন পর্যন্ত।
- নিটাজোক্সানাইড (Nitazoxanide): সাধারণত দিনে দুইবার ৫০০ মি.গ্রা. করে ৩ দিন খাওয়া হয়।
- প্যারোমোমাইসিন (Paromomycin): সাধারণত দিনে তিনবার ২৫-৩৫ মি.গ্রা./কেজি শরীরের ওজন অনুযায়ী ৫-১০ দিন খাওয়া হয়।
- ইডিক্সানিড (Idixanide): ডাক্তার রোগী অনুযায়ী সঠিক ডোজ নির্ধারণ করবেন।
- খাবারের সাথে: কিছু এন্টিবায়োটিক খালি পেটে খাওয়া উচিত, আবার কিছু খাবারের সাথে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন।
- ডোজ সম্পূর্ণ করুন: রোগের লক্ষণগুলি অদৃশ্য হলেও, সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করুন। অপর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যাকটেরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।
- পানীয় জল ও খাদ্য সতর্কতা: নিরাপদ পানীয় জল এবং পরিষ্কার খাদ্য গ্রহণ নিশ্চিত করুন।
- প্রতিকূল প্রভাব: যদি কোনো প্রতিকূল প্রভাব দেখা যায়, যেমন বমি বমি ভাব, পেটব্যথা, বা অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া, তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
ডাক্তারের পরামর্শ ও নির্দেশনা অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ করা সবসময় সঠিক এবং নিরাপদ।
আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক এর দাম কত
আমাশয় রোগের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন এন্টিবায়োটিকের দাম ঔষধের ব্র্যান্ড, ডোজ এবং স্থানীয় বাজারের ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। এখানে কিছু সাধারণ এন্টিবায়োটিকের দাম দেওয়া হলো:
- মেট্রোনিডাজল (Metronidazole):
- ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট: প্রতি পিস প্রায় ৩-৫ টাকা।
- টিনিডাজল (Tinidazole):
- ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট: প্রতি পিস প্রায় ৫-৮ টাকা।
- ১ গ্রাম ট্যাবলেট: প্রতি পিস প্রায় ১৫-২০ টাকা।
- নিটাজোক্সানাইড (Nitazoxanide):
- ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট: প্রতি পিস প্রায় ১৫-২৫ টাকা।
- প্যারোমোমাইসিন (Paromomycin):
- ২৫০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল: প্রতি পিস প্রায় ৫-১০ টাকা।
- অ্যাজিথ্রোমাইসিন (Azithromycin):
- ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট: প্রতি পিস প্রায় ২০-৩০ টাকা।
- সিপ্রোফ্লক্সাসিন (Ciprofloxacin):
- ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট: প্রতি পিস প্রায় ৫-১০ টাকা।
দামের তারতম্য ব্র্যান্ড এবং ফার্মেসির উপর নির্ভর করে হতে পারে। তাই স্থানীয় ফার্মেসি থেকে নির্দিষ্ট দাম জানার জন্য সেখানে যোগাযোগ করা উত্তম।
আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক অতিরিক্ত খেলে কি হয়
আমাশয় রোগের জন্য এন্টিবায়োটিক অতিরিক্ত খেলে বিভিন্ন প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া হতে পারে। এধরনের পরিস্থিতিতে সাধারণত নিম্নলিখিত সমস্যাগুলি দেখা দিতে পারে:
- অন্ত্রের সমস্যা:
- বমি বমি ভাব এবং বমি
- পেটব্যথা
- ডায়রিয়া
- খাবারে অরুচি
- লিভারের ক্ষতি:
- লিভারের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে
- জন্ডিস (ত্বক এবং চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া)
- রক্তের সমস্যা:
- লোহিত কণিকার ক্ষয় হতে পারে (অ্যানিমিয়া)
- শ্বেতকণিকার সংখ্যা কমে যেতে পারে (নিউট্রোপেনিয়া)
- অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া:
- ত্বকে র্যাশ বা চুলকানি
- শ্বাসকষ্ট
- মুখ, ঠোঁট, বা গলা ফোলা
- স্নায়ুর সমস্যা:
- মাথাব্যথা
- মাথা ঘোরা
- ঝাপসা দৃষ্টি
- খিঁচুনি
- ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স:
- অপর্যাপ্ত বা অতিরিক্ত এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে ব্যাকটেরিয়া এন্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে, যার ফলে ভবিষ্যতে এন্টিবায়োটিক কার্যকর হবে না।
- বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতি:
- কিডনি
- হার্ট
যদি কখনো এন্টিবায়োটিক অতিরিক্ত মাত্রায় নেওয়া হয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনোও এন্টিবায়োটিকের ডোজ পরিবর্তন বা বন্ধ করা উচিত নয়।
শেষ কথা
প্রিয় দর্শক বন্ধুরা আজকের আমাশয় রোগের ঔষধ কোনটি, সাদা আমাশয় রোগের ঔষধের নাম, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক খাওয়া নিয়ম, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক এর দাম কত, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক অতিরিক্ত খেলে কি হয় এবং আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক সেবনে কিছু সর্তকতা নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটা বুঝতে আপনাদের কোন অসুবিধা হয়নি এবং আপনারা উপকৃত হয়েছে। এই সম্বন্ধে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টে করুন। শীঘ্রই আপনার কমেন্ট মূল্যায়ন করা হবে ইনশাল্লাহ।
আরো পড়ুন :- metro 400 কিসের ঔষধ । metro 400 খাওয়ার নিয়ম
Tag: আমাশয় রোগের ঔষধ কোনটি, সাদা আমাশয় রোগের ঔষধের নাম, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক খাওয়া নিয়ম, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক এর দাম কত, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক অতিরিক্ত খেলে কি হয়, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক সেবনে কিছু সর্তকতা, ciprocin 500 ken khaoya hoy, biborun.com