পটাশিয়াম কমানোর উপায়। Ways to reduce potassium

পটাশিয়াম কমানোর উপায়,পটাশিয়াম বেশি হলে কি হয়, পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কি হয়, পটাসিয়াম যুক্ত খাবার,

পটাশিয়াম কমানোর জন্য আপনার আহারে কিছু পরিবর্তন করা এবং কিছু খাদ্য আইটেম যোগ করা সহিত কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। পটাশিয়াম কমানোর উপায় কি?

শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে বিশেষ করে কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে? কোন খাবারে পটাশিয়াম বেশি থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো। যে খাবারগুলি একবারে 200 মিলিগ্রামের বেশি পটাসিয়াম সরবরাহ করে তা কম খাওয়া উচিত। এটা কোন খাবারের ক্ষেত্রে হয়? কোন কোন খাবারে পটাশিয়াম বেশি? এবং কোন কোন খাবারে পটাশিয়াম কম? চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক :-

আরো পড়ুন:- নিজেকে সুস্থ রাখতে যখাবেন ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি পূরণে যা খাবেন  । শীতে ক্লান্তি কাটাতে কী খাবেন

কোন কোন খাবারে পটাশিয়াম বেশি?

১) কলা ২) দুধ ৩) কিশমিশ বিজ্ঞাপন ৪) কমলা লেবু ৫) ডাল ৬) পালং শাক ৭) আলু ৮) টমেটো ৯) বাদাম ১০) মুরগির মাংস

উপরিত্ব খাবারগুলোতে পটাশিয়াম বেশি থাকে। তাই পটাশিয়াম কমানোর জন্য উপরিউক্ত খাবারগুলো পরিহার করতে হবে।

এখন অনেকেরই প্রশ্ন এসব খাবার আমরা সচরাচর খেয়ে থাকি। এ সকল খাবার বাদ দিলে কোন খাবারগুলো খাব? তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো তে পটাশিয়াম কম রয়েছে?

১) আপেল ২) আনারস ৩) আঙুর ৪) ফুলকপি ৫) বেগুন ৬) ব্রকোলি ৭) ভাত ৮) পাস্তা ৯) পাঁউরুটি ১০) ডিমের সাদা অংশ, এ সকল খাবার পটাশিয়াম কম সমৃদ্ধ খাবার।

 

পটাশিয়াম শরীরের জন্য কতটা উপকারিতা :-

পটাশিয়াম শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাতু হিসেবে কাজ করে এবং তার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। এটি শরীরে বিভিন্ন প্রকারের কার্যকারিতা চালায়। পটাশিয়াম শারীরের প্রতিটি কক্ষের পার্দার উপর বর্তমান রাখে এবং শখার মাধ্যমে শখার প্রস্তুতির প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। এটি প্রস্তুতির দক্ষতা, মাংসপেশী কাজে সাহায্য করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।

  • নায়িক উৎসাহশীলতা: পটাশিয়াম শারীরে নায়িক ও উৎসাহশীলতা মূলকে চালিয়ে আনে এবং তাদের পার্ফরমেন্স উন্নত করে।
  • ন্যূরোট্রান্সমিটার প্রসার: পটাশিয়াম ন্যূরোট্রান্সমিটারগুলির প্রসারে একটি কী ভূমিকা পালন করে, যা স্নায়ু সংক্রমণ এবং নার্ভ কোন সংকটের মধ্যে সাহায্য করে।
  • হৃদরোগ প্রতিরোধ: পটাশিয়াম হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি হৃদয়ের সঠিক কাজে সাহায্য করতে সক্ষম এবং হার্ট বিপন্ন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।
  • বৃহত্তর বয়স্কদের প্রতিরোধ: পটাশিয়াম বৃহত্তর বয়স্কদের ক্যালসিয়ামের সাথে একত্রিত হয়ে হাড়ের সুস্থ মানব ডিজিনেটিতির প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।
  • ক্যালসিয়াম এবং সাইডিয়ামের সাথে সমন্বয়:পটাশিয়াম শরীরে ক্যালসিয়াম এবং সাইডিয়াম সহনশীলতা করে এবং তাদের সাথে সমন্বয় করে, যা অস্থিতে স্থায়ীতা এবং মাংসপেশী কাজে সাহায্য করতে পারে।

এই উপকারিতা গুলি পটাশিয়াম শরীরের সাধারিত কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।

কিছু খাদ্য সার পটাশিয়াম সরবরাহ করতে সহায়ক হতে পারে, তবে এটি আপনার ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন।

শেষ কথা:-

যদি আপনি কোনও অলসারিয়াম বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার সাথে যোগাযোগ করতে চান, তবে তাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং পরামর্শ নিন।

মনে রাখবেন, পটাশিয়াম সাধারিত জীবনযাপনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এটি যদি অতিরিক্ত হোক তবে এটি সমস্যা তৈরি করতে পারে। সবসময় পরামর্শ নিতে বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুন:- নিজেকে সুস্থ রাখতে যখাবেন ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি পূরণে যা খাবেন  । শীতে ক্লান্তি কাটাতে কী খাবেন

Tag:- পটাশিয়াম কমানোর উপায়,পটাশিয়াম বেশি হলে কি হয়, পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কি হয়, পটাসিয়াম যুক্ত খাবার,

Leave a Comment

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Scroll to Top